• ৫ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২১শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভূমি দস্যুদের কাছে জমির মালিকরা অসহায়।

Mofossal Barta
প্রকাশিত জানুয়ারি ৪, ২০২৫, ০০:২৩ পূর্বাহ্ণ
ভূমি দস্যুদের কাছে জমির মালিকরা অসহায়।

ভূমি দস্যুদের কাছে জমির মালিকরা অসহায়।

সংবাদটি শেয়ার করুন....

আঃ রাজ্জাক সরকারগাইবান্ধা জেলা: গাইবান্ধা পলাশবাড়ি ৭নং পাবনা পুর ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড বরতকত পুর গ্ৰামের মোঃ মমতাজ আলী (৬০) পিতা মৃত শমছের আলী প্রধান। বিবাদী মোঃ আইয়ুব আলী, মোঃ আব্দুল লতিফ মিয়া,ইতিপূর্বে কিছু অংশ জমি জোর পূর্বক জবর দখল করে নেয় ।

উক্ত আদালতে মামলাটি চলমান আছে। বেদখল করে নেয় ভূমি দস্যুরা, এতে আমার পরিবারের বাধা দিতে গেলে মারপিট করে বিভিন্নভাবে হুমকি ধামকি দেয় বিবাদী আব্দুর লতিফ সুযোগে জমি তাহাদের ভোগ দখলে নেয়। পর জমি বুঝিয়া চাইলে আজ দিবে কাল দিবে বলিয়া তালবাহানা করে এই ব্যাপারে একাধিকবার সালিশ বৈঠক করে।

বাদি মমতাজ আলীর প্রধান ও তার তিন ছেলে(সাইদুর আক্তার ও আশরাফুল) বিবাদী ভূমিদস্যু আইয়ুব আলী ও তার তিন ছেলে(আব্দুল লতিফ প্রধান পাপুল, ইলিয়াস প্রধান, লিমন দিলু) তুমি দস্য আইয়ুব আলী ও তার তিন ছেলে বহুদিন যাবত মৃত মমতাজ আলী প্রধান ও তার পরিবারের সাথে বহুদিন যাবত জমাজমিও গাছ বাগান সহ অনেক কিছু আত্মসাৎ করে এবং তাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায় ২০১৭ সালের১৭ জানুয়ারি তার স্ত্রীর উপর অতর্কিত হামলা চালায় এবং উনি স্টক করে মারা যায় পরের ঠিক ২০১৮ সালের ২৫ জানুয়ারী মৃত মমতাজ আলীর উপরেও
হামলা চালায় এবং তিনিও স্টক করে মারা যায়। তার পুত্ররা বাহিরে থাকায় তারা এ সুযোগ নেয়।এছাড়া মমতাজ আলী প্রধানের আত্মসাৎ করে এবং মামলায় প্রকৃত জমিতে তারা হুমকি ধামকি দিয়ে দখলের চেস্টা চালায়।

পরবর্তীতে আমরা তদন্ত করতে গেলে প্রতিবেশী আম্বিয়া ও তার স্বামী সহ জবানবন্দিতে সব কিছু জানা যায়।এমত অবস্থায় মৃত মমতার আলী প্রধান। অভিযোগ সূত্রে জানা যায় আব্দুল লতিফ চার বছর আগে মানুষের জমিতে কাজ করতো হঠাৎ ঢাকায় গিয়ে কোটি কোটি
টাকার মালিক বনে গেছে। ঢাকায় আলিশান বাড়ি ও পলাশবাড়ী ৭ নং পাবনাপুর ইউনিয়ন ৩নং ওয়ার্ড বরতকত পুর কোটি কোটি টাকার সম্পদ । দুর্নীতি দমন কমিশনার কাছে সঠিক তদন্তের দাবি জানাই এলাকাবাসী ভূমিদস্যুদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করতে স্থানীয় প্রশাসন, রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গ, সুশিল সমাজ সহ
বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষকে এগিয়ে আসার আহবান জানার ভুক্তভোগী পরিবার””