বগুড়া ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুস্তাফিজ হাসান প্রথমে অভিযুক্ত আমিরুলের সাফাই গেয়ে বলেন, এসআই আমিরুলের সোর্স (তথ্যদাতা) ছিলেন রুবেল। তথ্যপ্রাপ্তির জন্য আমিরুল তাঁকে দেড় লাখ টাকা দিয়েছিলেন; কিন্তু ওই ব্যক্তি তথ্যও দিচ্ছিলেন না, আবার টাকাও ফেরত দিচ্ছিলেন না। এ জন্য তাঁকে আটক করে কিছু টাকা আদায় করেছিলেন আমিরুল। তবে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বিষয়টি তাঁর জানা নেই।
মুস্তাফিজ হাসান আজ প্রথম আলোকে বলেন, বিনা অনুমতিতে জেলায় কিংবা জেলার বাইরে ডিবির দল নিয়ে অভিযানে যাওয়ার সুযোগ নেই। কোথাও অভিযানে যেতে হলে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করে যেতে হবে। আমিরুলের নেতৃত্বে ডিবির দলটি ঢাকায় গেলেও কোনো অনুমতি নেয়নি। পরে বিষয়টি জানাজানি হয়। ৩০ জুন থেকে এসআই আমিরুল ইসলাম ৩৬ কার্যদিবসের ডিটিএস প্রশিক্ষণে যাওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে এত দিন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া যায়নি।