• ৩০শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ১৬ই আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাউফল উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার ক্ষমতার উৎস কোথায়

Mofossal Barta
প্রকাশিত মে ১৮, ২০২৪, ১৯:০৭ অপরাহ্ণ
বাউফল উপজেলার ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার ক্ষমতার উৎস কোথায়

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

সংবাদটি শেয়ার করুন....

স্টাফ রিপোর্ট ঢাকাঃ

 

পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার প্রশান্ত কুমার (পি, কে,) সাহা ঘুষ দুর্নীতি অনিয়মের শীর্ষে রয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা যায়। একটা উপজেলায় একটি ৫০ শয্যার সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ও ১৫ টি ইউনিয়নে ১৫ টি সরকারি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে এবং প্রতি ইউনিয়নে তিনটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। তারপরেও ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার ছত্রছায়ায় একটি উপজেলায় ২৫ থেকে ৩০ টি ডায়গনস্টিক সেন্টার প্রাইভেট ক্লিনি ও হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। এ সকল ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ কোন ডাক্তার বা কোন টেকনিশিয়ান নাই অধিকাংশ ক্লিনিকেই। ইতিমধ্যে এ সকল প্রাইভেট হাসপাতালে ৩/৪ জন রোগী ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে বলে জানা যায়। এরই সূত্র ধরে হাসমত নিয়া নামক এক লোক দুর্নীতি দমন কমিশনে একটি অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগটি সংবাদ প্রকাশের জন্য দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার সম্পাদকের কাছে অভিযোগের কপি দিলে সম্পাদক স্টাফ রিপোর্টার মোঃ ছিদ্দিকুর রহমানকে অভিযোগের সত্যতা যাচাই-বাছাই করার জন্য অনুসন্ধানে পাঠায় সম্পাদক এর প্রত্যয়ন পত্র দিয়ে। অভিযোগের কপি এবং প্রত্যয়ন পত্র নিয়ে বিগত ১২ এপ্রিল বাউফল থানা অফিসার ইনচার্জ শোনিত কুমার গায়েন এর নিকট প্রত্যয়ন পত্র জমা দিয়ে এ প্রতিবেদক অনুসন্ধান শুরু করে। অনুসন্ধান কালে এ প্রতিবেদক বিভিন্ন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারে যে উপজেলায় বেশিরভাগ ডায়গনস্টিক সেন্টার ক্লিনি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ কোনো ডাক্তার বা টেকনিশিয়ান অধিকাংশতেই নাই। তাহলে সাধারণ মানুষকে এরা কিভাবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে এবং টেস্টের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে গরিব অসহায় মানুষের কাছ থেকে টাকা পয়সা। যেসব রোগী ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে বা অসুস্থ হয়েছে কোন রুগীর স্বজনরাই ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার ভয়ে মামলা করতে সাহস পায়নি। ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহা টাকার বিনিময়ে আপস রফা করে দেয় এবং কিছুদিন ক্লিনিক বন্ধ রেখে পুনরায় চালু করে। ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা বর্তমানে দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বাউফল ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত রায়েছে ইতিপূর্বেও বেশ কয়েকবার এখানে কর্মরত ছিলো।এ প্রতিবেদক অনুসন্ধানকালে জানতে পারে যে হাসপাতালে রোগীরা মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে না এবং সেবিকেরা ও রোগীদের প্রতি ভালো আচরণ করেন। হাসপাতালে রোগীদের বরাদ্দেকৃত খাবারের মান খুবই খারাপ বিভিন্ন সূত্র এ প্রতিবেদক কে জানায়। এ প্রতিবেদক কে আরও জানায় কমিউনিটি ক্লিনিক এর একাধিক কর্মচারী তাদের প্রজেক্ট শেষ হলেও ছয় মাস ধরে তারা বেতন পাচ্ছে না তাদের ধারণা ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা তাদের বেতন তুলে আত্মসাৎ করেছে। এ সকল অভিযোগের বিষয় জানার জন্য এ প্রতিবেদক বিগত ১৫ এপ্রিল ২০২৪ ইং সকাল আনুমান দশটার দিকে ডাক্তার প্রশান্তকুমার সাহার চেম্বারে অনুসন্ধানের স্বার্থে গেলে এ প্রতিবেদক সরাসরি তার চেম্বারে না ঢুকে প্রতিবেদকের ভিজিটিং কার্ড ডাক্তারের পিয়ন দ্বারা প্রেরণ করে। কিছু সময় পরে ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা এ প্রতিবেদককে ভিতরে যাওয়ার অনুমতি দেয়। ভিতরে ঢুকে প্রতিবেদক দেখতে পায় তার ভিজিটিং কার্ডেটি ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার লালিত পালিত প্রথম আলো পত্রিকাার উপজেলা সংবাদিক মোঃ মিজানুর রহমানের হাতে রয়েছে ভিতরে অনেক রোগী থাকার কারণে এ প্রতিবেদক ডাক্তার কে বলে যে আপনার রুগী দেখা শেষ হলে আমি কথা বলবো আপনার সাথে। এরই ফাঁকে সুকৌশলে সাংবাদিক মিজানুর রহমান বাহিরে গিয়ে এ প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে এবং দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার বিরুদ্ধে অনলাইন প্রটোলে মিজানুর রহমানের সহযোগী সংবাদ কর্মীকে নিয়ে লাইভে এসে মানহানিকার মন্তব্য করে কিন্তু তখনো ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার সাথে এ প্রতিবেদকের কোন আলোচনা হয়নি। অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে এ প্রতিবেদক ডাক্তার প্রশান্ত কুমার এর কাছে জানতে চাইলে তিনি সবকিছু অস্বীকার করে এবং এ প্রতিবেদককে অনুসন্ধানে সহযোগিতা না করে তার সহযোগী সংবাদ কর্মী দিয়ে এ প্রতিবেদক ও তার পত্রিকার বিরুদ্ধে মানহানি কার মন্তব্য করে লাইক করায়।ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা আরো জানায় আমার বিরুদ্ধে বাউফল উপজেলার কোনো সংবাদ কর্মী কোন অভিযোগ দিতে আজ পর্যন্ত সাহস পায়নি কারণ শ্বশুরবাড়ি এই বাউফল উপজেলা সদরে। উপজেলা রাজনৈতিক নেতাদের প্রত্যেকের সাথেই আমার রয়েছে সুসম্পর্ক কাজেই কেউ আমার বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত মুখ খোলেনি। উপজেলা এতগুলো ক্লিনিক হাসপাতাল গড়ে ওঠার পিছনে ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার কোনো হাত আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানায় এসব বিষয় জেলা সিভিল সার্জন স্যার সবকিছু জানে তার অনুমতিক্রমে এগুলো গড়ে উঠেছে এখানে তার কোন হাত নাই। এ প্রতিবেদক ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে এসে জানতে পারে কিছুক্ষণ পূর্বে তাকেও তার পত্রিকা নিয়ে লাইভে সাংবাদিক মিজানুর রহমানসহ তার সহযোগী সাংবাদিককে সাথে নিয়ে মিথ্যা প্রভকাণ্ড ও মানামিকার মন্তব্য করে লাইভ করেছে যা এ প্রতিবেদকের কাছে বর্তমানে গচ্ছিত রয়েছে। এ প্রতিবেদক ঢাকায় এসে তার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাহেবের নিকট বিস্তারিত আলোচনা করে এবং গচ্ছিত লাইফটি দেখায়। এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ২২ এপ্রিল ২০২৪ এ প্রতিবেদক ডাক্তার প্রশান্তকুমার সাহা এবং প্রথম আলো পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মিজানুর রহমান এদের নিকট লিগ্যাল নোটিশ পাঠায় যার জবাব এখন পর্যন্ত কেউ দেয়নি। ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগকারী হাসমত মিয়া কে তাদের লালিত পালিত গুন্ডাবাহিনী অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জন দিয়ে ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ ও লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে ভয় ভীতি সহ হত্যার হুমকি হাসমত মিয়াকে দিলে তিনি বাদী হয়ে থানায় একটি জিডি করে বলে এ প্রতিবেদক কে জানায়। এ প্রতিবেদকের ভাষ্যমতে একটি উপজেলায় সরকারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ প্রতি ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনি এতগুলা থাকা সত্ত্বেও ডাক্তার প্রশান্ত কুমার শাহার সহায়তায় সিভিল সার্জনের দ্বারা কিভাবে এতগুলো প্রাইভেট ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠলো। যেখানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নাই গ্রামের সাধারণ গরিব অসহায় মানুষ এসব ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টার দ্বারা প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে। চিকিৎসার নামে এরা সাধারণ মানুষ কে জিম্মি করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা পয়সা। ভুক্তভোগীরা এ প্রতিবেদককে জানায় তার পত্রিকার প্রতিবেদনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কে বিষয়গুলো অবহিত করার জন্য।
। :::::::::: স্টাফ রিপোর্ট ঢাকাঃ :::::::::: পটুয়াখালী জেলার বাউফল উপজেলা ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার প্রশান্ত কুমার (পি, কে,) সাহা ঘুষ দুর্নীতি অনিয়মের শীর্ষে রয়েছে বলে একাধিক সূত্রে জানা যায়। একটা উপজেলায় একটি ৫০ শয্যার সরকারি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে ও ১৫ টি ইউনিয়নে ১৫ টি সরকারি স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে এবং প্রতি ইউনিয়নে তিনটি করে কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে। তারপরেও ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার ছত্রছায়ায় একটি উপজেলায় ২৫ থেকে ৩০ টি ডায়গনস্টিক সেন্টার প্রাইভেট ক্লিনি ও হাসপাতাল গড়ে উঠেছে। এ সকল ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ কোন ডাক্তার বা কোন টেকনিশিয়ান নাই অধিকাংশ ক্লিনিকেই। ইতিমধ্যে এ সকল প্রাইভেট হাসপাতালে ৩/৪ জন রোগী ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে বলে জানা যায়। এরই সূত্র ধরে হাসমত নিয়া নামক এক লোক দুর্নীতি দমন কমিশনে একটি অভিযোগ দায়ের করে। অভিযোগটি সংবাদ প্রকাশের জন্য দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার সম্পাদকের কাছে অভিযোগের কপি দিলে সম্পাদক স্টাফ রিপোর্টার মোঃ ছিদ্দিকুর রহমানকে অভিযোগের সত্যতা যাচাই-বাছাই করার জন্য অনুসন্ধানে পাঠায় সম্পাদক এর প্রত্যয়ন পত্র দিয়ে। অভিযোগের কপি এবং প্রত্যয়ন পত্র নিয়ে বিগত ১২ এপ্রিল বাউফল থানা অফিসার ইনচার্জ শোনিত কুমার গায়েন এর নিকট প্রত্যয়ন পত্র জমা দিয়ে এ প্রতিবেদক অনুসন্ধান শুরু করে। অনুসন্ধান কালে এ প্রতিবেদক বিভিন্ন ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারে যে উপজেলায় বেশিরভাগ ডায়গনস্টিক সেন্টার ক্লিনি হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ কোনো ডাক্তার বা টেকনিশিয়ান অধিকাংশতেই নাই। তাহলে সাধারণ মানুষকে এরা কিভাবে চিকিৎসা সেবা প্রদান করে এবং টেস্টের নামে হাতিয়ে নিচ্ছে গরিব অসহায় মানুষের কাছ থেকে টাকা পয়সা। যেসব রোগী ভুল চিকিৎসায় মারা গেছে বা অসুস্থ হয়েছে কোন রুগীর স্বজনরাই ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার ভয়ে মামলা করতে সাহস পায়নি। ডাঃ প্রশান্ত কুমার সাহা টাকার বিনিময়ে আপস রফা করে দেয় এবং কিছুদিন ক্লিনিক বন্ধ রেখে পুনরায় চালু করে। ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা বর্তমানে দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে বাউফল ৫০ শয্যা বিশিষ্ট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কর্মরত রায়েছে ইতিপূর্বেও বেশ কয়েকবার এখানে কর্মরত ছিলো।এ প্রতিবেদক অনুসন্ধানকালে জানতে পারে যে হাসপাতালে রোগীরা মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা পাচ্ছে না এবং সেবিকেরা ও রোগীদের প্রতি ভালো আচরণ করেন। হাসপাতালে রোগীদের বরাদ্দেকৃত খাবারের মান খুবই খারাপ বিভিন্ন সূত্র এ প্রতিবেদক কে জানায়। এ প্রতিবেদক কে আরও জানায় কমিউনিটি ক্লিনিক এর একাধিক কর্মচারী তাদের প্রজেক্ট শেষ হলেও ছয় মাস ধরে তারা বেতন পাচ্ছে না তাদের ধারণা ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা তাদের বেতন তুলে আত্মসাৎ করেছে। এ সকল অভিযোগের বিষয় জানার জন্য এ প্রতিবেদক বিগত ১৫ এপ্রিল ২০২৪ ইং সকাল আনুমান দশটার দিকে ডাক্তার প্রশান্তকুমার সাহার চেম্বারে অনুসন্ধানের স্বার্থে গেলে এ প্রতিবেদক সরাসরি তার চেম্বারে না ঢুকে প্রতিবেদকের ভিজিটিং কার্ড ডাক্তারের পিয়ন দ্বারা প্রেরণ করে। কিছু সময় পরে ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা এ প্রতিবেদককে ভিতরে যাওয়ার অনুমতি দেয়। ভিতরে ঢুকে প্রতিবেদক দেখতে পায় তার ভিজিটিং কার্ডেটি ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার লালিত পালিত প্রথম আলো পত্রিকাার উপজেলা সংবাদিক মোঃ মিজানুর রহমানের হাতে রয়েছে ভিতরে অনেক রোগী থাকার কারণে এ প্রতিবেদক ডাক্তার কে বলে যে আপনার রুগী দেখা শেষ হলে আমি কথা বলবো আপনার সাথে। এরই ফাঁকে সুকৌশলে সাংবাদিক মিজানুর রহমান বাহিরে গিয়ে এ প্রতিবেদকের বিরুদ্ধে এবং দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার বিরুদ্ধে অনলাইন প্রটোলে মিজানুর রহমানের সহযোগী সংবাদ কর্মীকে নিয়ে লাইভে এসে মানহানিকার মন্তব্য করে কিন্তু তখনো ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার সাথে এ প্রতিবেদকের কোন আলোচনা হয়নি। অভিযোগের বিষয়গুলো নিয়ে এ প্রতিবেদক ডাক্তার প্রশান্ত কুমার এর কাছে জানতে চাইলে তিনি সবকিছু অস্বীকার করে এবং এ প্রতিবেদককে অনুসন্ধানে সহযোগিতা না করে তার সহযোগী সংবাদ কর্মী দিয়ে এ প্রতিবেদক ও তার পত্রিকার বিরুদ্ধে মানহানি কার মন্তব্য করে লাইক করায়।ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহা আরো জানায় আমার বিরুদ্ধে বাউফল উপজেলার কোনো সংবাদ কর্মী কোন অভিযোগ দিতে আজ পর্যন্ত সাহস পায়নি কারণ শ্বশুরবাড়ি এই বাউফল উপজেলা সদরে। উপজেলা রাজনৈতিক নেতাদের প্রত্যেকের সাথেই আমার রয়েছে সুসম্পর্ক কাজেই কেউ আমার বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত মুখ খোলেনি। উপজেলা এতগুলো ক্লিনিক হাসপাতাল গড়ে ওঠার পিছনে ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার কোনো হাত আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি জানায় এসব বিষয় জেলা সিভিল সার্জন স্যার সবকিছু জানে তার অনুমতিক্রমে এগুলো গড়ে উঠেছে এখানে তার কোন হাত নাই। এ প্রতিবেদক ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে এসে জানতে পারে কিছুক্ষণ পূর্বে তাকেও তার পত্রিকা নিয়ে লাইভে সাংবাদিক মিজানুর রহমানসহ তার সহযোগী সাংবাদিককে সাথে নিয়ে মিথ্যা প্রভকাণ্ড ও মানামিকার মন্তব্য করে লাইভ করেছে যা এ প্রতিবেদকের কাছে বর্তমানে গচ্ছিত রয়েছে। এ প্রতিবেদক ঢাকায় এসে তার পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাহেবের নিকট বিস্তারিত আলোচনা করে এবং গচ্ছিত লাইফটি দেখায়। এরই ধারাবাহিকতায় বিগত ২২ এপ্রিল ২০২৪ এ প্রতিবেদক ডাক্তার প্রশান্তকুমার সাহা এবং প্রথম আলো পত্রিকার উপজেলা প্রতিনিধি মিজানুর রহমান এদের নিকট লিগ্যাল নোটিশ পাঠায় যার জবাব এখন পর্যন্ত কেউ দেয়নি। ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগকারী হাসমত মিয়া কে তাদের লালিত পালিত গুন্ডাবাহিনী অজ্ঞাত নামা ৪/৫ জন দিয়ে ডাক্তার প্রশান্ত কুমার সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ ও লিগ্যাল নোটিশ প্রত্যাহার করে নেওয়ার জন্য বিভিন্নভাবে ভয় ভীতি সহ হত্যার হুমকি হাসমত মিয়াকে দিলে তিনি বাদী হয়ে থানায় একটি জিডি করে বলে এ প্রতিবেদক কে জানায়। এ প্রতিবেদকের ভাষ্যমতে একটি উপজেলায় সরকারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সহ প্রতি ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র এবং কমিউনিটি ক্লিনি এতগুলা থাকা সত্ত্বেও ডাক্তার প্রশান্ত কুমার শাহার সহায়তায় সিভিল সার্জনের দ্বারা কিভাবে এতগুলো প্রাইভেট ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গড়ে উঠলো। যেখানে বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নাই গ্রামের সাধারণ গরিব অসহায় মানুষ এসব ক্লিনিক হাসপাতাল ও ডায়গনস্টিক সেন্টার দ্বারা প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে। চিকিৎসার নামে এরা সাধারণ মানুষ কে জিম্মি করে পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা পয়সা। ভুক্তভোগীরা এ প্রতিবেদককে জানায় তার পত্রিকার প্রতিবেদনের মাধ্যমে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কে বিষয়গুলো অবহিত করার জন্য।