• ১০ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২৬শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকা মিরপুরে ৫ আগস্টে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতার জবর দখলে রাখা কফিসপ খুলতে সাহস পাচ্ছে না জমির মালিক বলে অভিযোগ উঠেছে

Mofossal Barta
প্রকাশিত জানুয়ারি ২৯, ২০২৫, ১৫:২৯ অপরাহ্ণ
ঢাকা মিরপুরে  ৫ আগস্টে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতার জবর দখলে রাখা কফিসপ খুলতে সাহস পাচ্ছে না জমির মালিক বলে অভিযোগ  উঠেছে

ঢাকা মিরপুরে ৫ আগস্টে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী নেতার জবর দখলে রাখা কফিসপ খুলতে সাহস পাচ্ছে না জমির মালিক বলে অভিযোগ উঠেছে

সংবাদটি শেয়ার করুন....

ক্রাইম রিপোর্ট ঢাকা: ঢাকা মিরপুর ০১ শাহআলী থানার অন্তর্ভুক্ত জি- ব্লক ১/১ চিড়িয়াখানা রোডে অবস্থিত মৃত বন্দেআলী মিয়ার নিকট থেকে ভাড়া নেয় আওয়ামী কর্মী মৃত ইমাম হোসেন (নাসিম) সহ বেশ কয়েকজন আওয়ামী কর্মী যারা দোকান সমিতি গ্রেজ দিয়ে আওয়ামী প্রভাব খাটিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে।

বন্দে আলী মিয়ার নিকট থেকে দোকান ভাড়া নিয়ে জবরদখলে রেখেছে বেশ কয়েকজন দোকান মালিকও দুই তিনটি সমিতি। বন্ধেআলী মিয়ার মৃত্যুর পরে ভাড়াটিয়াগন আওয়ামী দলীয় কর্মী বলে জবর দখলে রেখে ভাড়া দেয়া বন্ধ করে দেয় বন্দেআলীর ওয়ারিশদের। ইতিমধ্যে আওয়ামী কর্মী মৃত ইমাম হোসেন (নাসিম) অবৈধভাবে নাসিম টাওয়ার নামের চারতালা ভবন নির্মাণ করে বিভিন্ন রেস্তোরা ভাড়া দেয় বলে একাধিক সূত্র জানায় এই প্রতিবেদক কে।বন্দে আলী মিয়ার ছোট ছেলে মোঃ শাহজাহান জানায় নাম না জানা আওয়ামী নেতা আমাদের পৈত্রিক জায়গায় জবর দখল করে নাসিম টাওয়রের পিছনে দ্বিতীয় তালার একটি দোকান ঘড় করে বেশ কয়েক বছর ধরে রেস্তোরা চালিয়েছিল ৫ আগস্ট ২০২৪ খ্রীঃওই রেস্তোরা বন্ধ করে পালিয়ে যায় কিন্তু আমাদের ধারণা পার্শ্ববর্তী দুইটি থানা মিরপুর মডেল ও শাহআলী থানা ২টি যেহেতু লুট হয়েছে ওই নেতায় দোকানের ভিতরে অবৈধ কিছু রখতে পারে ।

আমরা গরিব এবং জনবল না থাকায় মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপনি বিভাগের মহামান্য প্রধান বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত (৭)সাত সদস্যের বেঞ্চ ২০১১খ্রিঃ আমার মৃত বাবা মরহুম বন্দআলী মিয়ার পক্ষে রায় দিলেও দলীয় প্রভাবের কাছে আমরা আমাদের জমি দখলে যেতে পারিনি। বন্ধ দোকানটি আমরা খুলতে সাহস না পেয়ে শাহ আলী থানার আশ্রয়নেই এবং বিগত ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ খ্রীঃ শাহ আলী থানা অফিসার ইনচার্জ বরাবরে একটি অভিযোগ দায়ের করি বাদি শাহজাহান মিয়া যার তদন্তকারী কর্মকর্তা এস,আই,(নিরস্ত্র) রুবেল হোসেন কিন্তু এ পর্যন্ত দোকানটি খুলতে পারেনি এবং তদন্তকারী কর্মকর্তা এ বিষয়ে আমাদের সহযোগিতা করছে না বলে মনে হচ্ছে কারন আমাদের টাকা নাই এবং অভিযোগ টি মামলা হিসেবে গন্য করেছে কি না জানিনা তবে তদন্তকারী কর্মকর্তার সাথে আসামীদের সু সম্পর্ক রয়েছে কারন তাদের রয়েছে অঢেল টাকা
শাহজাহানের বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করে এ প্রতিবেদক কে জানায়।
এ প্রতিবেদক অনুসন্ধানে জানতে পারে ওই বন্ধ দোকানটির চাবি ইমাম হোসেন নাসিমের অবৈধ নির্মাণাধীন (নাসিম) টাওয়ারের ম্যানেজার ইউনূসের কাছে রয়েছে। বিষয়টি তদন্তকারী কর্মকর্তাকে অবহিত করলে ম্যানেজার ইউনুস এর সাথে কথা বলে তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগকারীর অভিযোগটি আমলে নিয়েছে কিনা জানা যায়নি। এ প্রতিবেদক তদন্ত কর্মকর্তার সাথে মুঠোফোনে আলাপ করলে তিনি জানায় উভয় পক্ষকে বসানোর চেষ্টা করছি কিন্তু অভিযোগে বিবাদী
রেজাউল আমিন (রাজু) আওয়ামী ডোনার নামে পরিচিত
এবং নাসিম টাওয়ার এর ম্যানেজার ইউনুস বারবার সময় নিয়ে কালক্ষেপন করছে। অভিযোগটি এফ আই আর করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে এ বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা কোন উত্তর দেয়নি। এ প্রতিবেদককে মৃত বন্দে আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম জানায় অবৈধ দখলদার ও তাদের আশ্রয় দাতার বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত বেশ কয়েকটি সাধারণ ডায়েরি এবং মামলা হয়েছে যার বেশ কয়েকটি
সাধারণ ডায়েরি ও মামলা মিরপুর শাহ আলী থানার এসআই (নিরস্ত্র) রুবেল হোসেন তদন্ত করিতেছে। এ প্রতিবেদককে আরো জানায় ইতিপূর্বে এ বিষয়ে বেশ কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। স্থানীয়রা এ প্রতিবেদক কে জানায় আওয়ামী পরিবারের লোকজন হয়েও বর্তমানে অন্য একটি গ্রুপকে অবৈধ টাকার বিনিময়ে নাসিম টাওয়ার এর ম্যানেজার ইউনুস ও নাসিমের ছেলে ছাত্রলীগ কর্মী মেহেদী এবং আওয়ামী ডোনার রেজাউল আমিন রাজু টাকার প্রভাব বিস্তার করে অন্য একটি গ্রুপকে হাতে নিয়ে বর্তমানে প্রভাব বিস্তার করে যাচ্ছে। প্রশ্ন হলো তাহলে কি গরিব অসহায় ব্যক্তিরা তাদের পৈত্রিক সম্পত্তি কোনদিনই ভোগ দখল করতে পারবে না এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী পরিবার এ প্রতিবেদককে জানায। মামলাগুলোর তদন্তকারী কর্মকর্তারগন অপারগতা প্রকাশ করলে থানার অফিসার ইনচার্জ কে বলে মামলাগুলো অন্য কাউকে তদন্ত ভার দিতে পারে বলে অভিযোগ তুলে ভুক্তভোগীরা। যেহেতু ব্যক্তি মালিকানা ভুমি সেহেতু অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে পুলিশ ও সেনাবাহিনী সহ সংশ্লিষ্ট আইন শৃঙ্খলা বাহিনর হস্তক্ষেপ কামনা করছে ভুক্তভোগী মৃত বন্দে আলী মিয়ার ওয়ারিশগন।