• ৯ই সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ , ২৫শে ভাদ্র, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে প্রশ্ন, যা বলল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর

Mofossal Barta
প্রকাশিত মার্চ ১৮, ২০২৫, ১২:৫৫ অপরাহ্ণ
বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রসঙ্গে প্রশ্ন, যা বলল মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর

এই পর্যায়ে প্রশ্নকারী জানতে চান, তিনি ফের নতুন করে তার প্রশ্নটি করতে পারবেন কিনা।

সংবাদটি শেয়ার করুন....

অনলাইন ডেস্ক: মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠে এসেছে। তবে ওই প্রশ্নের কোনো সরাসরি জবাব দেননি পররাষ্ট্র দপ্তরের নবনিযুক্ত মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস। এমনকি বিষয়গুলোকে কূটনৈতিক আলোচনার বিষয় উল্লেখ করে আগাম কোনো মন্তব্য করতেও অস্বীকৃতি জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১৭ মার্চ) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এই প্রতিক্রিয়া জানান মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস।

ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক ব্রুসকে প্রশ্ন করেন, ‘নির্বাচনের কয়েক দিন আগে, প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশে হিন্দুদের ওপর হামলা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। এখন পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রায় ৬০ দিন ধরে এখানে আছেন, বাংলাদেশে হিন্দুদের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে তার মূল্যায়ন কী এবং তিনি এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ নিচ্ছেন?’

ট্যামি ব্রুস জবাবে বলেন, ‘ঠিক আছে, আপনি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের প্রসঙ্গে কথা বলছেন, যিনি বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে একটি দেশের পরিস্থিতি এবং তার প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছিলেন।’

জিজ্ঞাসাটা যে ‘বাংলাদেশ সম্পর্কে’ ছিল আবারও তা মনে করিয়ে দিলে তিনি বলেন, ‘সেক্রেটারি রুবিও অবশ্যই তার (প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প) দৃষ্টিভঙ্গির অনুসরণে কাজ করছেন এবং এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। তবে কূটনৈতিক আলোচনার ক্ষেত্রে, কূটনৈতিক বিবেচনা এবং সেই সংলাপের আলোচনার ভিত্তিতে কী ঘটতে পারে, সে বিষয়ে আমি এখানে পূর্বানুমান করতে চাই না এবং আপনিও নিশ্চয় চান না যে আমি তা করি। আমার মনে হয়, সবচেয়ে ভালো হবে।’

এই পর্যায়ে প্রশ্নকারী জানতে চান, তিনি ফের নতুন করে তার প্রশ্নটি করতে পারবেন কিনা।

তবে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস তাকে সেই অনুমতি না দিয়ে বলেন, আমি যা উত্তর দেব না তা হলো— সরকার থেকে সরকার পর্যায়ে কূটনৈতিক বিবেচনা অথবা একটি নির্দিষ্ট দেশে কী ঘটছে সে সম্পর্কে কোনো মনোভাব প্রকাশ এবং এমন কোনো পদ্ধতিতে কথা বলা যা কূটনৈতিক ধরণের কথোপকথনের মধ্যে পড়ে এবং স্পষ্টতই এসব আমি বলতে পারি না। অথবা কোনো বিষয়ে ঠিক কী ঘটতে পারে সে সম্পর্কে অনুমানও করব না আমি।