মেহেদী হাসান সুমন সাভার আশুলিয়া প্রতিনিধি: সাভারের কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ কামারের এটি অবস্থিত সাভার জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালযয়ের গেটের উল্টা পশে। ১৯৫৯ সালে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামার স্থাপিত, এখানে বিভিন্ন জাতের গরু মোটা তাজা করার জন্য সাভারের গো প্রজনন খামারে বিভিন্ন জাতের মোটা তাজা করার কথা, কিন্তু সর জমিনে সাংবাদিক সাভারের গো প্রজনন কেন্দ্রে গেলে দেখা যায় যে কিছু সংক্ষক গরুর শরীলের হার গণনা করা যায়।
এ বিষয়ে গো প্রজনন কেন্দ্রীয় মাঠ কর্মী ৫, ৬ মাস জাবদ খামারের সোয়াবিন ও সামুদ্রিক লবণ, বুটের ডাল খাওয়ানো প্রয়োজন সেটা আমরা পাচ্ছি না ঠিক মতন বিধায় গরুর দুধের পরিমান কমে এসেছে।
সাংবাদিক তার কাছে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন এ বিষয়ে বড় স্যারকে বলতে পারবেন।এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন ও দুগ্ধ খামারের পরিচালক ডক্টর মুহাম্মাদ মনিরুল ইসলাম বলেন এই মুহূর্তে সোয়াবিনের সংকট পড়ছে টিকাদার প্রতিষ্ঠান টিক ভাবে সাপ্লাই দিতে পারছে না, ও মন্ত্রলয়ের ফান্ড নেই বলে তিনি জানান।
টেডার্স পরিচালক বিমল চন্দ্র মন্ডল তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমার কাছে সোয়াবিন মজুদ করছেন কিন্তু তারা আমার কাছ থেকে সোয়াবিন নেন না । সর্ষের মধ্যে ভূত রয়েছে বুঝা গেলো পরিচালক মোহাম্মাদ মনিরুল ইসলাম মনির আওয়ামী লীগ সরকার এর আমল থেকে কেন্দ্রীয় গো প্রজনন সাভার এর পরিচালক হিসেবে কয়েকজন ইতিমধ্যে আপনারা জানেন আওয়ামী সরকারের আমলে ছাগল কান্ড নিয়ে তোলপার হয়েছিল, সেই পরিচালক ডক্টর মোহাম্মাদ মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুদক একটি মামলা দায়ের করে ২০২৫- এসেও এখন সাদরে করছেন অনিয়ম ও দুর্নীতির আকরা বানিয়ে ফেলছেন
।
ঠিকাদার তাকে মোটা অংকের টাকা না দেন তাহলে সে তার কাছ থেকে মাল নেবে না বলে জানান ঠিকাদার প্রতিষ্টান কেন্দ্রীয় গো প্রজনন কেন্দ্র একটি সেবামূলক প্রতিষ্ঠান যা দিয়ে সাভারের মানুষের খাদ্য চাহিদা পূরণ করা সম্ভব কিন্তু সাত মাস আগেও যে পরিমান দুধ পাওয়া যেত তার অর্ধেক ও পাওয়া যাচ্ছে না । এরকম সামাজিক প্রতিষ্টানের পরিচালক মেসার্স ডক্টর মনিরুল ইসলামের মতো দুই এক জন থাকলে সর্ষের মধ্যে ভূত এভাবেই ডুকতে থাকবে।
বিস্তারিত আসছে দ্বিতীয় পর্বে, ডক্টর মনিরুল ইসলামের নিয়ে হাজির হচ্ছি মফঃস্বল বার্তা পত্রিকা।