রাজ্জাক গাইবান্ধা জেলা: গাইবান্ধা সদর উপজেলার ৫নং বল্লমঝাড় ইউনিয়ন ৪ নং ওয়ার্ড খোলাবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এই অবস্থা,সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ও উক্ত এলাকার জনসাধারণের মুখের কথা অনুযায়ী এবং প্রধান শিক্ষিকার মুখের কথাও উক্ত স্কুলের ভবন ও প্রাচীরসহ স্কুল দখল করিয়া আছেন ৩৩ শতাংশ জমি, ৯৩ এর রেকর্ড এবং উক্ত স্কুলে নামজারি (খারিজ) অনুযায়ী স্কুলের নামে জমি রহিয়াছে ৫৩ শতাংশ, উক্ত ৫৩ শতাংশর জমির গত বছর খাজনা দিয়েছে ১৯ হাজার টাকা, যাহার রশিদ প্রধান শিক্ষিকার নিকট আছেন।
২০ শতাংশ জমি উক্ত স্কুলের নামে থাকলেও তাহা স্কুলের দখলে নেই, প্রধান শিক্ষিকা মোছাঃ নুরন্নাহার বেগমকে জিজ্ঞেস করিলে তিনি বলেন আমি এ ব্যাপারে কিছু জানি না, অথচ ওই প্রধান শিক্ষিকা ওই স্কুলে রহিয়াছেন ১২ বছর হল, ওনাকে জিজ্ঞেস করা হলো কে বা কারা দখল করে খাচ্ছে, উনি নাম বলতে নারাজ, না কি যারা দখল করে খাচ্ছে, তাদের সঙ্গে বিনিময় করে চলছে,সরকারের বেতন খাচ্ছে, অথচ সরকারি জায়গা অন্যজন দখল করিয়া আছে, এ ব্যাপারে দখল করার নেই কোন তার উদ্যোগ, খোঁজ নিয়ে দেখা গেল ওই স্কুলের পড়ালেখার মান একটু খারাপ, স্বাধীন দেশে কেন এই পরাধীনতা, অত্যাচার জবরদখল কি চিরদিনই থাকবে, এর থেকে কবে মুক্তি পাবে বাংলার মানুষ, নাকি অন্ধকারে রয়ে যাবে, প্রশাসনের নিকট দাবী জানাচ্ছি বিষয়টি তদন্ত করে দেখার জন্য,
