স্টাফ রিপোর্ট: রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ জোনাল অফিস ৩ মহাখালী জোন ৩/২ এর সহকারী অথরাইজড অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন এর কাছে অসহায় হয়ে পরেছে অথরাইজ অফিসার ও পরিচালকসহ সাধারণ মানুষ বলে অভিযোগ উঠেছে।
মামুনের রয়েছে একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট যে সিন্ডিকেটের কারণে অফিসের নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে মামুন সিন্ডিকেট। সহকারী অধরাইজড মামুন সিন্ডিকেটের এক সদস্য ইমারত পরিদর্শক সোলায়মান সাময়িক বরখাস্ত হওয়ায় ঐ সিন্ডিকেট আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে বলে একাধিক সূত্র জানায় এ প্রতিবেদক কে। মামুন ও তার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান বরাবরে বিগত ১০ মার্চ ২০২৫ খ্রিঃ সংবাদকর্মী বেলায়েত হোসেন ও এনায়েত নামের এক লোক অভিযোগ দায়ের করে। এছাড়া এনায়েত নামের ঐ লোক বিগত ১৯ মার্চ ২০২৫ খ্রিঃ সিনিয়র সচিব গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয় বরাবরে একটি অভিযোগ দায়ের করে। এছাড়া মামুুন সহ তার সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে একাধিকবার বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয় বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ভুক্তভোগী এ প্রতিবেদক কে জানায়।
এত কিছুর পরে মামুনের বিরুদ্ধে আজ পর্যন্ত কোন আইনি পদক্ষেপ নেয়নি কর্তৃপক্ষ যার কারনে মামুন বর্তমানে এতই বে- পরোয়া হয়ে উঠেছে সে অথরাইজড অফিসার এবং পরিচালককে ও মূল্যায়ন করছে না বলে অফিস সূত্রে জানা যায়। মামুন ও তার সিন্ডিকেটের ইমারত পরিদর্শক গন বিভিন্ন অবৈধ মার্কেট ও ভবনে চুড়ান্ত নোটিশ দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে উচ্ছেদ প্রস্তাব দিতে দিচ্ছে না এই আব্দুল্লাহ আল মামুন সরকারী অথরাইজড অফিসার। এই মামুন সিন্ডিকেটের আরেক পরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ একটি অবৈধ ভবন থেকে ৫ লক্ষ টাকা ঘুষ নেয়ার কারণে হাসমত নামের এক সাংবাদিক পরিচালকের কাছে বিচার দিলে ঐ দিনই আবুল কালাম আজাদ অবৈধ মার্কেটের ম্যানেজারকে বিষয়টি অবহিত করলে সাংবাদিক হাসমত মিয়া কে আবুল কালাম আজাদ এর নির্দেশক্রমে মারধর করে সাংবাদিক আইডি কার্ড টি ছিনিয়ে নিলে সাংবাদিক হাসমত বিজ্ঞ আদালতে উপস্থিত হয়ে আবুল কালাম সহ ২/৩ জনকে আসামি করে একটি সি, আর, মামলা দায়ের করে যা বর্তমানে শাহআলী থানায় তদন্তাধীন রয়েছে। আব্দুল্লাহ আল মামুন সহকারী অথরাইজড অফিসার এর বিরুদ্ধে এত অভিযোগ থাকা সত্ত্বে ও কি ভাবে পার পেয়ে যাচ্ছে সে বিষয় অনুসন্ধানে গিয়ে পরিচালক জাকারিয়া সাহেবের নিকট জানতে চাইলে পরিচালক জানায় তার বিরুদ্ধে আমি কোন পদক্ষেপ নিতে পারব না আপনারা প্রধান কার্যালয়ে যোগাযোগ করুন। সে আমাদের কথা শুনে না বলে এ প্রতিবেদক কে জানায় পরিচালক। রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ কে এই সহকারী অথরাইজড অফিসার আব্দুল্লাহ আল মামুন এর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জোর অনুরোধ জানায় ভুক্তভোগীরা পত্রিকার মাধ্যমে।