
প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের পশুখাদ্য সরবরাহে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসদের দৌরাত্ম, ফ্যাসিস্ট সরকার বিদায় নিলেও বহালতবিয়তে আছে সিন্ডিকেট।সাভারের বিএলআরআই, ডেইরি ফার্ম,ছাগল উন্নয়ন খামার,মিরগী প্রজনন ও উন্নয়ন খামার সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পশু খাদ্য সরবরাহের টেন্ডার হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি। দীর্ঘদিন বৈষম্যের স্বীকার হয়ে আছেন সাধারণ ঠিকাদারগণ।
বিগত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পশু খাদ্য সরবরাহে ঠিকাদারি কাজে একছত্র আধিপত্য ধরে রেখেছিলো আওয়ামীলীগের দোসররা, এক্ষেত্রে মাত্র ৩জন ব্যাক্তির নিয়ন্ত্রণে ছিলো সারা দেশের অধিকাংশ পশু খাদ্য সরবরাহের কাজ,সরকার পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয় নি সিস্টেমের, এখনো আগের মতোই বেশির ভাগ কাজ হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এ সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ঢাকা সাভারের ঠিকাদার হাফিজুর রহমান বিগত ১৬বছর যাবৎ বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট(বিএলআরআই) সাভারের প্রানী খাদ্য সরবরাহ করে আসছে, সাধারণ ঠিকাদারদের অভিযোগ, আবারও ঐ একই ব্যাক্তির মালিকানাধীন যে কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামে পশু খাদ্য সরবরাহের কাজ পাইয়ে দেওয়ার পায়তারা চলছে।অনুসন্ধান কালে জানা যায়, বিগত সরকারের আমলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা আক্তারুজ্জামান কুটি মোল্লা ও সাবেক সাংসদ তালুকদার তওহীদ জং মুরাদ এর সাথে সমঝোতার ভিত্তিতেই মুলত সরকারি এ প্রতিষ্ঠানে একক নেতৃত্ব কায়েম করে রেখেছিলো হাফিজুর রহমান , এক্ষেত্রে অন্যান্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোকে পাশ কাটিয়ে বরাবরই হাফিজকে কাজ পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করতেন উক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যাক্তিরা যা নিরপেক্ষ তদন্ত করলেই সত্যতা বেরিয়ে আসবে।বিগত সরকারের আগের সময়ে বড় বড় সরবরাহের কাজগুলোকে একাধিক গুচ্ছ আকারে দরপত্র আহ্বান করা হতো যাতে করে ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতা মুলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয় পক্ষান্তরে সরকার যেনো ক্রয়মূল্যে লাভবান হয়।কিন্তু ফ্যাসিবাদের জন্মের পর থেকে বিএলআরআই এর পশুখাদ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে আগের নিয়ম ভেঙে সমস্ত আইটেম একই টেন্ডারের মাধ্যমে নেয়া শুরু করে ফলে একটি মাত্র ব্যাক্তি নামে-বেনামে কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে অংশ গ্রহণ করে বছরের পর বছর ধরে একজন ঠিকাদারই পশু খাদ্য সরবরাহ করে আসছে,এক্ষেত্রে অন্য কোনো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সর্বনিম্ন দরদাতা হলেও তাদেরকে বিভিন্ন ওজুহাতে বাদ দেওয়া হয়েছে,এভাবেই বিএলআরআই-এ ঠিকাদার হাফিজ রামরাজত্ব কায়েম করে আছেন।এদিকে প্রতি বছরের মতো চলতি বছর এবারও ঠিক একই ভাবে ঠিকাদার হাফিজের নিয়ন্ত্রাধীন মেসার্স তুষার এন্টারপ্রাইজ, এনআর সিস্টেম, রোহান ইন্টারন্যাশনাল, মুক্তা এন্টারপ্রাইজ ও জামান এন্টারপ্রাইজ এর মধ্যে যে কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামে টেন্ডার চুরান্ত করার পায়তারা চলছে।টেন্ডার প্রক্রিয়ার অনুঘটক হিসেবে কাজ করেন প্রকিউরমেন্ট অফিসার মোঃফরিদ মিয়া,এ বিষয় নিয়ে তার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এখানে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পুর্ন করা হয়।বিগত ১৫বছর বিএলআরআই-এর পশু খাদ্য সরবরাহের কাজ কারা পেয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি ডিজি'র সাথে কথা বলতে বলেন।সার্বিক বিষয় নিয়ে ডিজি ড.শাকিলা ফারুক (সাময়িক দায়িত্ব) এর সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি কোনো কথা না বলে তথ্য কর্মকর্তা দেবজ্যোতি ঘোষ তার পক্ষ থেকে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন, তিনি বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া মেনেই টেন্ডার কাজ সমাপ্ত করা হয়,তিনি আরও বলেন, আমরা একই টেন্ডারের মাধ্যমে সব আইটেম গ্রহণ করি,একই ব্যাক্তির নিকট থেকে মালামাল সংগ্রহ করলে ঝামেলা কম হয়।এদিকে হাফিজুর রহমান, হিল্টন ও বিমল সিন্ডিকেট কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার এবং ছাগল উন্নয়ন কেন্দ্র সাভার একই ভাবে নিয়ন্ত্রণ করছেন বলে জানা গেছে। উক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান সুত্রে জানা গেছে চলতি বছরেও এই সিন্ডিকেটের বাইরে অন্য কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খাদ্য সরবরাহের কাজ পাইনি।এ বিষয়ে সরকারি ছাগল উন্নয়ন কেন্দ্র সাভার এর প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোহাঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যারা উত্তীর্ণ হয় তারাই মালামাল দেওয়ার সুযোগ পাই।কেন্দ্রীয় গোপ্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভারের পরিচালক মোঃ মনিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি, তবে অফিস সুত্রে জানা গেছে এখানে হাফিজুর রহমান, হিল্টন ও বিমল সিন্ডিকেট খাদ্য সরবরাহ করছে।অন্য দিকে এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ঠিকাদার বলেন, সাভারের কর্তাব্যক্তিরা হাফিজুর রহমান সহ সিন্ডিকেটকে কাজ পাইয়ে দিতে নানানরকম অপকৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করে, প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে পশুখাদ্যের ক্ষেত্রে যেভাবে এপিপি তৈরি করা হয় এবং অযাচিত শর্ত আরোপ করা হয় সে কারণে হাফিজুর রহমানের সিন্ডিকেটের বাইরে অন্য সব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানই টেন্ডারের অংশগ্রহণ করলেও তারা কাজ পায় না।এ ছাড়াও গোপনে সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ না দিয়ে হাফিজ গংদের কাজ দেয়া হতো, এ সুযোগে নিম্নমানের পশু খাদ্য ও পরিমাপে কম দিয়ে সরকারি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি। সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি নয়,বিএলআরআই'র ২৪টি পশুখাদ্যে কয়েকটি লটে বিভক্ত করে টেন্ডার প্রক্রিয়া আরও প্রতিযোগিতা মুলক ও সরকারি আর্থিক সাশ্রয় করার দাবী সাধরণ ঠিকাদারদের। এ বিষয়ে অভিযুক্ত ঠিকাদার হাফিজুর রহমানের ব্যাবহৃত মুঠোফোন ০১৭১৫৮৩৬৮২৫,০১৭৭৮৪০২১৭৭ নাম্বারে বারবার যোগাযোগ করেও পাওয়া যায় নি।
নিজস্ব প্রতিনিধি: আশাদুল ইসলাম: প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের পশুখাদ্য সরবরাহে বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকারের দোসদের দৌরাত্ম, ফ্যাসিস্ট সরকার বিদায় নিলেও বহালতবিয়তে আছে সিন্ডিকেট।সাভারের বিএলআরআই, ডেইরি ফার্ম,ছাগল উন্নয়ন খামার,মিরগী প্রজনন ও উন্নয়ন খামার সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পশু খাদ্য সরবরাহের টেন্ডার হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি। দীর্ঘদিন বৈষম্যের স্বীকার হয়ে আছেন সাধারণ ঠিকাদারগণ।
বিগত শেখ হাসিনা সরকারের আমলে পশু খাদ্য সরবরাহে ঠিকাদারি কাজে একছত্র আধিপত্য ধরে রেখেছিলো আওয়ামীলীগের দোসররা, এক্ষেত্রে মাত্র ৩জন ব্যাক্তির নিয়ন্ত্রণে ছিলো সারা দেশের অধিকাংশ পশু খাদ্য সরবরাহের কাজ,সরকার পরিবর্তন হলেও পরিবর্তন হয় নি সিস্টেমের, এখনো আগের মতোই বেশির ভাগ কাজ হাতিয়ে নিচ্ছে চক্রটি। অনুসন্ধানে জানা যায়, এ সিন্ডিকেটের অন্যতম সদস্য ঢাকা সাভারের ঠিকাদার হাফিজুর রহমান বিগত ১৬বছর যাবৎ বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট(বিএলআরআই) সাভারের প্রানী খাদ্য সরবরাহ করে আসছে, সাধারণ ঠিকাদারদের অভিযোগ, আবারও ঐ একই ব্যাক্তির মালিকানাধীন যে কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামে পশু খাদ্য সরবরাহের কাজ পাইয়ে দেওয়ার পায়তারা চলছে।অনুসন্ধান কালে জানা যায়, বিগত সরকারের আমলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা আক্তারুজ্জামান কুটি মোল্লা ও সাবেক সাংসদ তালুকদার তওহীদ জং মুরাদ এর সাথে সমঝোতার ভিত্তিতেই মুলত সরকারি এ প্রতিষ্ঠানে একক নেতৃত্ব কায়েম করে রেখেছিলো হাফিজুর রহমান ,
এক্ষেত্রে অন্যান্য ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানগুলোকে পাশ কাটিয়ে বরাবরই হাফিজকে কাজ পাইয়ে দিতে সহযোগিতা করতেন উক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্তা ব্যাক্তিরা যা নিরপেক্ষ তদন্ত করলেই সত্যতা বেরিয়ে আসবে।বিগত সরকারের আগের সময়ে বড় বড় সরবরাহের কাজগুলোকে একাধিক গুচ্ছ আকারে দরপত্র আহ্বান করা হতো যাতে করে ছোট-বড় সব প্রতিষ্ঠানের প্রতিযোগিতা মুলক অংশগ্রহণ নিশ্চিত হয় পক্ষান্তরে সরকার যেনো ক্রয়মূল্যে লাভবান হয়।কিন্তু ফ্যাসিবাদের জন্মের পর থেকে বিএলআরআই এর পশুখাদ্য ক্রয়ের ক্ষেত্রে আগের নিয়ম ভেঙে সমস্ত আইটেম একই টেন্ডারের মাধ্যমে নেয়া শুরু করে ফলে একটি মাত্র ব্যাক্তি নামে-বেনামে কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে অংশ গ্রহণ করে বছরের পর বছর ধরে একজন ঠিকাদারই পশু খাদ্য সরবরাহ করে আসছে,এক্ষেত্রে অন্য কোনো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান সর্বনিম্ন দরদাতা হলেও তাদেরকে বিভিন্ন ওজুহাতে বাদ দেওয়া হয়েছে,এভাবেই বিএলআরআই-এ ঠিকাদার হাফিজ রামরাজত্ব কায়েম করে আছেন।এদিকে প্রতি বছরের মতো চলতি বছর এবারও ঠিক একই ভাবে ঠিকাদার হাফিজের নিয়ন্ত্রাধীন মেসার্স তুষার এন্টারপ্রাইজ, এনআর সিস্টেম, রোহান ইন্টারন্যাশনাল,
মুক্তা এন্টারপ্রাইজ ও জামান এন্টারপ্রাইজ এর মধ্যে যে কোনো একটি প্রতিষ্ঠানের নামে টেন্ডার চুরান্ত করার পায়তারা চলছে।টেন্ডার প্রক্রিয়ার অনুঘটক হিসেবে কাজ করেন প্রকিউরমেন্ট অফিসার মোঃফরিদ মিয়া,এ বিষয় নিয়ে তার সাথে কথা বললে তিনি বলেন, এখানে স্বচ্ছতার ভিত্তিতে টেন্ডার প্রক্রিয়া সম্পুর্ন করা হয়।বিগত ১৫বছর বিএলআরআই-এর পশু খাদ্য সরবরাহের কাজ কারা পেয়েছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি ডিজি’র সাথে কথা বলতে বলেন।সার্বিক বিষয় নিয়ে ডিজি ড.শাকিলা ফারুক (সাময়িক দায়িত্ব) এর সাথে কথা বলতে চাইলে তিনি কোনো কথা না বলে তথ্য কর্মকর্তা দেবজ্যোতি ঘোষ তার পক্ষ থেকে উপস্থিত সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন, তিনি বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া মেনেই টেন্ডার কাজ সমাপ্ত করা হয়,তিনি আরও বলেন, আমরা একই টেন্ডারের মাধ্যমে সব আইটেম গ্রহণ করি,একই ব্যাক্তির নিকট থেকে মালামাল সংগ্রহ করলে ঝামেলা কম হয়।এদিকে হাফিজুর রহমান, হিল্টন ও বিমল সিন্ডিকেট কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার এবং ছাগল উন্নয়ন কেন্দ্র সাভার একই ভাবে নিয়ন্ত্রণ করছেন বলে জানা গেছে। উক্ত সরকারি প্রতিষ্ঠান সুত্রে জানা গেছে চলতি বছরেও এই সিন্ডিকেটের বাইরে অন্য কোন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান খাদ্য সরবরাহের কাজ পাইনি।এ বিষয়ে সরকারি ছাগল উন্নয়ন কেন্দ্র সাভার এর প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোহাঃ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, টেন্ডার প্রক্রিয়ায় যারা উত্তীর্ণ হয় তারাই মালামাল দেওয়ার সুযোগ পাই।কেন্দ্রীয় গোপ্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভারের পরিচালক মোঃ মনিরুল ইসলামের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাকে পাওয়া যায়নি, তবে অফিস সুত্রে জানা গেছে এখানে হাফিজুর রহমান, হিল্টন ও বিমল সিন্ডিকেট খাদ্য সরবরাহ করছে।অন্য দিকে এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক ঠিকাদার বলেন, সাভারের কর্তাব্যক্তিরা হাফিজুর রহমান সহ সিন্ডিকেটকে কাজ পাইয়ে দিতে নানানরকম অপকৌশলের আশ্রয় গ্রহণ করে, প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটে পশুখাদ্যের ক্ষেত্রে যেভাবে এপিপি তৈরি করা হয় এবং অযাচিত শর্ত আরোপ করা হয় সে কারণে হাফিজুর রহমানের সিন্ডিকেটের বাইরে অন্য সব ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানই টেন্ডারের অংশগ্রহণ করলেও তারা কাজ পায় না।এ ছাড়াও গোপনে সর্বনিম্ন দরদাতাকে কাজ না দিয়ে হাফিজ গংদের কাজ দেয়া হতো, এ সুযোগে নিম্নমানের পশু খাদ্য ও পরিমাপে কম দিয়ে সরকারি কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি। সিন্ডিকেটের হাতে জিম্মি নয়,বিএলআরআই’র ২৪টি পশুখাদ্যে কয়েকটি লটে বিভক্ত করে টেন্ডার প্রক্রিয়া আরও প্রতিযোগিতা মুলক ও সরকারি আর্থিক সাশ্রয় করার দাবী সাধরণ ঠিকাদারদের। এ বিষয়ে অভিযুক্ত ঠিকাদার হাফিজুর রহমানের ব্যাবহৃত মুঠোফোন ০১৭১৫৮৩৬৮২৫,০১৭৭৮৪০২১৭৭ নাম্বারে বারবার যোগাযোগ করেও পাওয়া যায় নি।