সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, শিল্প-কারখানা ও যানবাহনে ডিজেলের ব্যবহার কিছুটা কম হওয়ায় বিপিসির বিক্রি কিছুটা কমেছে।
বিষয়টি জানতে বিপিসির চেয়ারম্যান মো. আমিন উল আহসান ও বিপিসির পরিচালক (বিপণন) কবীর মাহমুদের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
বিপিসি সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে বছরে জ্বালানি তেলের চাহিদা প্রায় ৭২ লাখ মেট্রিক টন। মোট চাহিদার প্রায় ৫০ লাখ মেট্রিক টন ডিজেলই ব্যবহার হয়।
প্রতি লিটার ডিজেল ও কেরোসিনের দাম ১০৫ টাকা ৫০ পয়সা, অকটেন ১২৫ টাকা ও পেট্রল ১২১ টাকা নির্ধারিত দরে বিক্রি হচ্ছে।
বিপিসির বিক্রয় পরিসংখ্যান বলছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বিভিন্ন ধরনের জ্বালানি পণ্য বিক্রি করেছে ৬৭ লাখ ২৭ হাজার মেট্রিক টন, যা আগের অর্থবছরে হয়েছিল ৭৩ লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন। এক বছরের ব্যবধানে ডিজেলের বিক্রি কমেছে ছয় লাখ ৯০ হাজার ৯৫৬ মেট্রিক টন। আর ২০২১-২২ অর্থবছরের বিপিসি মোট ৬৮ লাখ টন জ্বালানি তেল বিক্রি করে। এ ছাড়া ২০২০-২১ অর্থবছরের বিপিসি মোট ৬২ লাখ ৯৯ হাজার মেট্রিক টন এবং ২০১৯-২০ অর্থবছরের ৫৫ লাখ তিন হাজার মেট্রিক টন জ্বালানি তেল বিক্রি হয়েছিল।