চ্যাং যে চুক্তির কথা উল্লেখ করেছেন, সেটির বিস্তারিত অল্প অল্প প্রকাশ হতে শুরু করেছে। এ পর্যন্ত যা জানা গেছে, তাতে মস্কো প্রকৃতপক্ষে সেই সীমা অতিক্রম করেছে কি না, তা এখন দেখার বিষয়।
প্রসঙ্গত, ইতিপূর্বে সামরিক সহায়তার জন্য দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ধরনা দিয়েছিল ইউক্রেন। কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়া তাতে সম্মত হয়নি। তাই এখন দক্ষিণ কোরিয়া এ বিষয়ে নিজেদের অবস্থান পুনর্বিবেচনা করে দেখবে কি না, সেটিও দেখার বিষয়।
দুই দিনের সফরে গতকাল মঙ্গলবার স্থানীয় সময় দিবাগত রাত তিনটার দিকে পিয়ংইয়ং বিমানবন্দরে পৌঁছান পুতিন। তাঁকে বহনকারী উড়োজাহাজের পাহারায় অন্তত একটি যুদ্ধবিমান ছিল। বিমানবন্দরে পৌছাঁনোর পর করমর্দন ও উষ্ণ আলিঙ্গনে সেখানে তাঁকে স্বাগত জানান উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন।