ব্যুরো প্রধান খুলনা মোঃ বাবুল সানাঃ খুলনার পাইকগাছার গড়ইখালীর ফকিরাবাদ গ্রামে জমিজমা সংক্রান্তে আপন ২ ভাই মোঃ মইনুল ইসলাম সানা ও মোঃ আমিনুল ইসলাম সানা উভয় পিতা মৃতঃ মফিল উদ্দিন সানার বসত ভিটায় আপন দুই ভাইয়ের মধ্যে মারামারিতে মোঃ মইনুল ইসলাম এর মেয়ে রহিমা খাতুনের হাতে থাকা বাঁশের লাঠির আঘাতে মাথায় আঘাত লেগে আহত হয়েছেন পিতা মইনুল ইসলাম সানা।

আহত অবস্থায় তিনি গড়ইখালী হসপিটাল হতে প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে খুলনা মেডিকেলে ভর্তি হয়েছেন।মইনুল ইসলাম সানা তার সুদীর্ঘ ৫৫ বছর বয়সে আওয়ামী রাজনীতির সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে গড়ইখালী ইউনিয়ন শাখার কেশিয়ার পদটি বাগিয়ে নিতে পেরেছিলেন। তারপর থেকেই তার ভাইদের ওপর নেমে আসে অত্যাচারের খড়গ।ভাইদের সম্পদ বুঝিয়ে না দিয়ে নিজে হয়েছেন আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ ।এজন্য ভাইকে ফাঁসাতে মিথ্যা নাটক সাজিয়ে মামলা করার সর্বোচ্চ পাইতারায় লিপ্ত উক্ত মইনুল ইসলাম ওরফে।

মাইন সানা৷এ বিষয়ে পাইকগাছা থানার ওসি মোঃ সবজেল যেটা জানিয়েছেন উক্ত গড়ইখালি ঘটনার বিষয়ে একটা এজাহার পেয়েছি তদন্ত করে বিস্তারিত জানাতে পারব।আমিনুল ইসলাম আরো যেটা জানিয়েছেন একসাথে থাকা কালিন সময়ে গড়ইখালী বাজারে ব্যাবসা করে কয়েকটি দোকান সহ কিছু সম্পদ অর্জন করেছিলাম ।কিন্তু আমার মেঝ ভাই আমার প্রাপ্য সম্পদ বুঝিয়ে না দিয়ে জোর পূর্বক ক্ষমতার দাপটে আজও পর্যন্ত ভোগ দখল করে চলেছে।উক্ত সম্পদের বিষয়ে বাজারে পূর্বে আশা অফিস খ্যাত একটা ভবন আছে যেটা আমরা একসাথে থাকাকালীন সময়ে নির্মাণ করেছিলাম সেই বিষয়ে গড়ইখালী বাজারের স্থায়ী দোকানদারদের নিকট হতে শুনলে হয়ত বিস্তারিত জানতে পারবেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ব্যবসায়ীর কাছে উক্ত আশা অফিসের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে যেটা জানতে পেরেছি আশা অফিসটি তারা দুই ভাই একসাথে ব্যবসা পরিচালনা কালীন সময়ে নির্মাণ করেছিল কিন্তু মাইন সানার অবৈধ অর্থ ও ক্ষমতার কাছে ধরাশায়ী আমিনুল ইসলাম সানা।মারামারি ঘটনার বিষয়ে আমিনুল ইসলাম সানা আরো যেটা জানিয়েছেন প্রতিনিয়ত আমাকে হুমকি-ধামকির পাশাপাশি আমার নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলের ভাত খাইয়ে ছাড়বে মর্মে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।